সোমবার, ২৩ জুন, ২০১৪

দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ফলের ৭টি দারুণ অদ্ভুত ব্যবহার

বিভিন্ন রকম ফল তো এতদিন খাওয়া বা রূপচর্চার কাজে ব্যবহার করেছেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, নানা রকম ফল আর ফলের খোসা দিয়ে আপনি দৈনন্দিন জীবনের নানা সমস্যার সমাধান করতে পারেন নিমেষেই? হাতের কাছের লেবুর টুকরোটিই হতে পারে ডিওডোরেন্ট অথবা আনারসের রসেই হয়ে যেতে পারে কফ সিরাপের কাজ! আসুন জেনে নেই বিভিন্ন রকম ফলের দারুণ অদ্ভুত কিছু ব্যবহার।

১। লেবু যখন ডিওডোরেন্টঃ

ডিওডোরেন্ট ফুরিয়ে গেছে? অথচ এই গরমে ঘামের গন্ধ থেকে রেহাই পেতে চাইছেন? কোন সমস্যা নেই। গোসল করে ফেলুন আর তারপর বগলে লাগিয়ে নিন খানিকটা লেবুর রস। হয়ে গেলো কমপক্ষে কয়েক ঘন্টার ডিওডোরেন্টের সতেজতার কাজ।

২। আনারসের রস যখন কাশির সিরাপঃ

খুশখুশে কাশিতে ভুগছেন। অথচ কাশির সিরাপ নেই ঘরে। আবার সেই সাথে সিরাপেরও কিন্তু আছে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। তাই আনারস জুস বানিয়ে খেয়ে ফেলুন। দেখবেন কাশি গায়েব!

৩। কলার খোসায় সাদা দাঁতঃ

হলদে দাঁতের হাসি আর যাই হোক কারো মন জয় করতে পারে না। ডাক্তারের পেছনে পয়সা নষ্ট না করে। কলার খোসা দীয়ে নিয়মিত কিছুদিন দাঁত ঘষুন। প্রাকৃতিক ভাবেই পেয়ে যাবেন ঝকঝকে সাদা দাঁত।

৪। পায়ের যত্নে পেঁপের খোসাঃ

পেঁপে খাবার পর খোসাটা তো আমরা ফেলেই দেই। কিন্তু ফেলে দেবার আগে সেটি দিয়ে আপনার পায়ের পাতা ও গোড়ালী একটু ঘষে নিন। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনার পা রাখবে কোমল আর মুক্তি দেবে গোড়ালী ফাটার সমস্যা থেকেও!

৫। আলুর খোসায় চুলের রংঃ

আলুর খোসা ছাড়িয়ে ফেলে দেবেন না। এরও আছে দারুণ গুণ। আলুর খোসাগুলো ৩০ মিনিট পানিতে সেদ্ধ করে নিন। শ্যাম্পু করার পর এ পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। পাকা চুলের জন্যে যারা কেমিকেল রঙ ব্যবহার করতে ভয় পান তাদের চুলে এটি প্রাকৃতিক ভাবেই এটি ধীরে ধীরে কালো করার কাজটি করবে।

৬। ধাতব আসবাব পরিস্কারে লেবুর খোসাঃ

ধাতব আসবাব পরিস্কারে একটু লেবুর রসের সাথে সামান্য বেকিং সোডা মিশিয়ে মুছে নিন। ব্যস! আপনার আসবাব হয়ে যাবে নতুনের মতই চকচকে।

৭। দুঃস্বপ্ন এড়াতে আপেলের রসঃ

প্রচন্ড মানসিক চাপে ভুগছেন আর সেই সাথে প্রতি রাতে দুঃস্বপ্নের কারনে ঘুমুতে পারছেন না? এক কাজ করুন। ঘুমুবার আগে এক গ্লাস আপেলের জুস খেয়ে নিন। গবেষণায় দেখা গেছে, ঘুমাবার আগে আপেলের রস আপনার ঘুম ভালো করে।
ব্যস, এবারে হাতের কাছের ফলগুলো দিয়েই সহজ সমাধান হোক আপনার সমস্যার। ভালো থাকুন!

মেঘ

মেকআপের ১০ টি গোপন টিপস, যা আগে আপনাকে কেউ বলেনি

সাজতে কি ভালোবাসেন আপনি? তাহলে জেনে রাখুন, সাজ মানেই একগাদা মেকআপ ব্যবহার নয়। বরং পরিমত সাজেই আপনি হয়ে উঠবেন অনন্যা। ভাবছেন দারুণ সুন্দর লুকের জন্য পার্লারে সাজের বিকল্প নেই? আর যেতে হবে না পার্লারে। আজ আমরা নিয়ে এলাম এমন ১০টি টিপস, যেগুলোর ব্যবহারে আপনি নিজেই হয়ে উঠতে পারবেন সুন্দরীতমা। জানতে চান সেই গোপন টিপসগুলো?
১. মেকআপ করার আগে আপনি আপনার মুখের ত্বককে পরিস্কার এবং মশ্চারাইজ করে নিন। এতে করে আপনার মেকআপটি ত্বকে ভালোভাবে বসে যাবে এবং মেকআপটি বেশ কমনীয় ও নমনীয় দেখাবে।
২. ত্বকের কালার টোন বুঝে সঠিক ফাাউন্ডেশনটি ব্যবহার করুন। ফাউন্ডেশনের গায়ে স্কিন টোন অনুযায়ী নম্বর দেয়া আছে। এই নিয়মটিকে অনুসরণ করুন। তাহলে আপনার মেকআপটি আপনার ত্বকের রংয়ের সাথে মিশে যাবে।
৩. স্কিনের টোন অনুযায়ী আপনার মুখের মেকআপনি গাঢ় করুন। এতে করে মেকআপটি বেশ উজ্জ্বল হবে।
৪. আপনার ত্বক যদি বেশ উজ্জ্বল হয়ে থাকে তাহলে কোনো ধরনের ফাউন্ডেশন ব্যবহার করার দরকার নেই। এর জন্য শুধুমাত্র চোখের নিচে কনসিলার ব্যবহার করুন। পাশাপাশি চোখের শ্যাডোর সাথে ত্বকের উজ্জ্বলতা ঠিক করে নিন।
৫. আপনার ঠোঁটের মেকআপটি ন্যাচারাল করলে ভালো দেখাবে। যেমন ধরুন ত্বকের রংয়ের সাথে যায় এমন রংয়ের লিপস্টিক ব্যবহার করুন। ফর্সাদের উজ্জ্বল রঙে বেশ ভালো মানিয়ে যায়। পার্টি মেকআপে অবশ্যই উজ্জ্বল লিপস্টিক ব্যবহার করুন কিন্তু গায়ের রংতাকেও মাথায় রাখুন।
৬. ফ্রেশ এবং তারুণ্যতা ফুটিয়ে তুলতে আপনি চোখে জেল লাইনার ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার চোখের মেকআপটিকে প্রাণবন্ত করে তুলবে। এছাড়া এর ফলে শ্যাডোর প্রয়োজনীয়তাও কিছুটা ফুরিয়ে যাবে।
৭. মুখের সৌন্দর্য অনেকটাই নির্ভর করে আইব্রো এর উপরে। মেকআপে আইব্রো আঁকার সময় শেষটা কখনোই হঠাৎ করেই করা যাবে না তাহলে আপনাকে অনেক বেশি বয়স্ক দেখাতে পারে। এজন্য আইব্রো এর শেষ পর্যন্ত এঁকে সাথে সাথে আরও একটু বাড়িয়ে নিন হালকা করে। তাহলে চেহারায় বেশ একটা শার্পনেস চলে আসবে।
৮. ফটোগ্রাফিক লুক আনার জন্য আপনার মেকআপটিতে হাইলাইটস ব্যবহার করুন। আইব্রো এর নিচে এবং নাকের মাঝখানে হাইলাইটস ব্যবহার করলে মুখের সমস্ত আকৃতি শার্প হবে। ফলে ছবি ভালো আসবে।
৯. চোখের ক্লান্তিভাব দূর করতে বেগুনি এবং সবুজ লাইনার ব্যবহার করতে পারেন।
১০. ব্রোনজার মুখের মেকআপে এক ধরনের গ্ল্যামার নিয়ে আসে। এটি কপালে এবং গালে ব্যবহার করলে একটি গ্লামারাস লুক তৈরি করে।

মেঘ

রবিবার, ২২ জুন, ২০১৪

টিপস

আজকাল রেডিমেড পোশাকগুলোর সেলাই তেমন একটা মজবুত হয় না। বিশেষ করে জোড়ার অংশগুলো। প্রায়ই দেখা যায় সেলাই খুলে আসে। তখন আবর সেটাকে সেলাই করে নেয়া ছাড়া উপায় থাকে না। কিন্তু যদি সেলাই খুলে যায় বাইরে যাবার ঠিক আগ মুহূর্তে, যখন সেলাই করার সময় আর নেই, কী করবেন তখন? রইলো একটি সহজ সমাধান।
এমন বিপদে আপনাকে সাহায্য করবে সেফটিপিন। সেলাই খোলা অংশটুকু একসাথে করে নিন। সেলাই যেদিকে সেদিকে সেলাই খোলা জায়গায় সেফটিপিন দিয়ে সূচ ঢোকানোর মতো কয়েকবার ওপর-নিচ করুন। তারপর সেফটিপিন আটকে দিন। ব্যস, হয়ে গেল কাজ চালানোর মতো অবস্থা! এরপর বাড়ি ফিরে খুলে যাওয়া অংশটুকু সেলাই করে নিতে ভুলবেন না যেন!
মেঘ

টিপস

আসল চামড়ায় তৈরি যেকোনো জিনিস বেশ দামী হয়। চামড়ার তৈরি জিনিসের চাহিদা মেটাতে তৈরি হয় কৃত্রিম চামড়ার জিনিসপত্র। কৃত্রিম চামড়ার ব্যাগ আমরা অনেকেই ব্যবহার করি। এসব ব্যাগের উজ্জ্বলতা ঠিক নতুনের মতো রাখার জন্য রয়েছে একটি খুব সহজ উপায়। কী সেটা? জেনে নিন।
হালকা গরম পানির সাথে সামান্য ভিনেগার মিশিয়ে নিন। তারপর এই পানিতে নরম কাপড় ভিজিয়ে ব্যাগ মুছে নিন। মাঝে মাঝে এভাবে মুছলে দীর্ঘ দিন ব্যাগ থাকবে উজ্জ্বল।

মেঘ

চেনা লবণের ৮টি সম্পূর্ণ অচেনা ব্যবহার

লবণ ছাড়া যেকোনো তরকারি বিস্বাদ মনে হয়। লবণ হলো রান্নার অন্যতম একটি উপকরণ। লবণ শরীরের জন্য দরকারি হলেও অতিরিক্ত লবণ খাওয়া কিন্তু আবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। রান্না ছাড়াও কিন্তু আরো অনেক কাজে লবণ ব্যবহার করা যায়। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা থেকে শুরু করে ব্যথার নিদান - সবকিছুতেই রয়েছে লবণের ব্যবহার। আসুন জেনে নিই লবণের কিছু অজানা ব্যবহার।

মাছ পরিষ্কারে

কিছু মাছ থাকে বেশ পিচ্ছিল। যেমন বোয়াল, পাঙ্গাশ, বাইম মাছ ইত্যাদি। পিচ্ছিল বলে এগুলো কাটতে এবং পরিষ্কার করতে বেশ কষ্ট হয়। মাছে সামান্য পানি দিয়ে বেশ কিছু লবণ ছিটিয়ে দিন। এরপর নাড়াচাড়া করে পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে ফেললেই মাছের পিচ্ছিল ভাব অনেকটাই কমে যাবে এবং কাটতে সুবিধা হবে।

দাঁত ও গলা ব্যথায়

দাঁত ও গলা ব্যথায় লবণ-পানির চিকিত্‍সা সর্বজনবিদিত। দাঁতের মাড়ি ফুলে গেলে, রক্তপাত হলে উষ্ণ গরম পানিতে সামান্য লবণ মিশেয়ে কুলি করুন। দিনে অন্তত তিনবার করুন। খুব দ্রুত আরাম পাবেন।
গলাব্যথাতেও গরম পানি ও লবণের ব্যবহার আরামদায়ক। তবে এখানে কুলির পরিবর্তে গার্গল করতে হবে।

দাঁত সাদা করতে

বিভিন্ন কারণে দাঁতে হলদেটে দাগ পড়ে যেতে পারে। দাঁতের হলদেটে ভাব দূর দাঁতকে সাদা করে তুলতে লবণ সাহায্য করবে। লবণ ও লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে সেটা দিয়ে দাঁত মাজুন নিয়মিত। হলদে ভাব দূর হয়ে দাঁত হবে ঝকঝকে সাদা।

বোতল পরিষ্কারে

প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই প্লাস্টিকের বোতলে পানি সংরক্ষণ করা হয়। কাচের বোতলের মতো প্লাস্টিকের বোতল গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করা যায় না। বোতলে দুই-তিন টেবিল চামচ পরিমাণে পানি নিন। এরপর এতে এক টেবিল চামচ লবণ দিয়ে জোরে জোরে ঝাঁকাতে থাকুন। পাঁচ-ছয় মিনিট ঝাঁকানোর পর বোতল পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

পা ব্যথায়

অতিরিক্ত হাঁটলে বা ক্লান্তির কারণে পায়ের পাতা ব্যথা করতে পারে। একটি গামলায় সহ্য করতে পারবেন এমন গরম পানি নিন। এতে সামান্য লবণ মিশিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন দশ মিনিট। ব্যথা কমে যাবে অনেকটুকু।

পোকামাকড়ের কামড়ে

বোলতা বা মৌমাছির কাপড়েও লবণ উপকারী। আক্রান্ত জায়গায় লবণ ঘষে দিন বা লবণ-পানিতে ডুবিয়ে রাখুন। ব্যথা দ্রুত কমে যাবে। হাতে মাছের কাঁটা বিঁধলেও একই কাজ করতে পারেন।

ফলের টক কমাতে

বিভিন্ন টক ফলের আমরা আচার তৈরি করে থাকি। যেমন আম, জলপাই, করমচা, আমলকী ইত্যাদি। এসব ফলের টক কমাতেও লবণ ব্যবহার করা যায়। লবণ মেশানো পানিতে সেদ্ধ করে নিলেই ফলের টক অনেকাংশে কমে যায়।

দুর্গন্ধ দূর করতে

মাছ বা পেঁয়াজ-রসুন কাটার পর হাতে বিশ্রী গন্ধ হয়ে যায়। অনেক সময় সাবান দিয়ে ধুলেও সে গন্ধ যায় না। এক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে লবণ। হাত ভিজিয়ে পুরো হাতে লবণ মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন। তারপর হাত ধুয়ে ফেলুন।
মেঘ

টিপস

দেখতে দেখতে এসে গেল বৃষ্টিভেজা স্যাঁতস্যাঁতে দিন! এখন সহজে কোনো কিছু শুকাবে না, হবে সবকিছুতে দুর্গন্ধ। আপনার রান্নাঘরটিও এর বাইরে নয়। বৃষ্টির দিনগুলোতে রান্নাঘরে কেমন ভ্যাঁপসা গন্ধ হয়ে যায়। দূর করতে চান এই গন্ধ? তাহলে জেনে নিন উপায়টি।
একটি পাতিলে পানি নিয়ে তাতে ব্যবহৃত লেবুর খোসা দিন। এরপর চুলোয় বসিয়ে রান্নাঘরের দরজা-জানালা আটকে দিন। পানি ফুটের ওঠার সাথে সাথে লেবুর সুগন্ধ রান্নাঘরের ভ্যাঁপসা গন্ধকে দূর করে দেবে।

মেঘ

নখের যত্নে কিছু কাজ, যা বাড়াবে হাতের সৌন্দর্য

অনেকেই সুন্দর নখের জন্য অনেক কাজ করে থাকেন। পার্লারে যেয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা মেনিকিউর করানো, নানান ধরণের ট্রিটমেন্ট করা ইত্যাদি। কিন্তু নখের যত্নে এতোসব না করে নিজেই কিছুটা সময় বের করে যত্ন নিতে পারেন খুব ভালো করেই। এছাড়া কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন করেও নখকে দিতে পারেন পরিপূর্ণ অন্য এক রূপ।
জানতে চান কী কী করা উচিৎ সুন্দর নখ পেতে এবং হাতের সৌন্দর্য বাড়াতে? চলুন তবে দেখে নেয়া যাক আমাদের আজকের ফিচারটি।

নিজের নখের ধরণ সম্পর্কে জানুন

নখের ধরণ সম্পর্কে জানলে ঠিক মতো নখের যত্ন নেয়া সম্ভব হয় এবং এতে করে নখের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাও কমে যায়। ভঙ্গুর, শুষ্ক, নরম ও সাধারণ নখের জন্য আলাদা ধরণের যত্নের প্রয়োজন রয়েছে। সাধারণ নখ খুব সহজেই যে কোনো ভাবে যত্ন নেয়া যায়। শুষ্ক নখের জন্য দিনে অন্তত ১ বার অলিভ অয়েল ম্যাসাজের প্রয়োজন রয়েছে। ভঙ্গুর নখের জন্য দরকার বিশেষ যত্নের। ভঙ্গুর নখের ভঙ্গুরতার কারণ হলো ময়সচারাইজারের অভাব। তাই নখের যত্নে ময়সচারাইজার লোশন ব্যবহার করুন। নরম নখের জন্য অনেকে নখ রাখতে পারেন না। এর কারণ নখে ক্যালসিয়ামের অভাব এবং ময়সচারাইজার বেশি। তাই নরম নখের অধিকারীরা পানি থেকে একটু দুরেই থাকবেন। নখে খুব বেশি পানি লাগাবেন না।

নখ ফাইল করার সময় সতর্ক থাকুন

নখ কাতার পর নখ ফাইল করার সময় অনেক সতর্ক থাকবেন। কারণ নখ ফাইলের সামান্য ভুলের কারণে নখ ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং এতে করে নখের অনেক ক্ষতি হয়। নখ ফাইল করার সময় একই দিকে নখ ফাইল কউন। এক একবার একেক দিকে ফাইল করা এবং উল্টো করার ফলে নখ ফেটে যায়।

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার খান

নখ এবং হাড়ের সুগঠনের জন্য ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের প্রয়োজনীয়তা সব চাইতে বেশি। নখ শক্ত এবং সুন্দর করতে চাইলে প্রতিদিন অন্তত ১ গ্লাস দুধ অবশ্যই খাওয়া উচিৎ। এছাড়াও খাদ্য তালিকায় রাখুন ভিটামিন ই সমৃদ্ধ খাবার। এতে করে নখের গঠন মজবুত হবে। চাইলে নখে ভিটামিন ই তেল ম্যাসাজ করতে পারেন।

নখ কামড়ানো বন্ধ করুন

অনেকেরই নখ কামড়ানোর বাজে অভ্যাসটি রয়েছে যা নখের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর। এতে নখের অপূরণীয় ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া নখ কামড়ালে নখের শেপ এবড়োথেবড়ো হয়ে যায় এতে হাত দেখতে বেশ বিশ্রী লাগে। তাই নখ কামড়ানোর বাজে অভ্যাসটি দূর করুন।

মেঘ